যদি
ঘুমিয়ে পোরে থাক তবে
জেগে উঠো, তোমাকে জাগতে
হবে
আমার
ঘুম কেরে নিয়ে; তুমি
কিভাবে ঘুমিয়ে আছ, তুমি ঘুমবেনা
!
ঘুমনোর
অধিকার কে দিয়েছে তোমাকে,
কার এত বড় স্পর্ধা
?
সে কি জানেনা; তুমি
আমার ঘুম ঘাতক, তুমি
নৃশংষভাবে খুন করেছ
আমার
সকল চেতনা, ছিনিয়ে নিয়েছ আমার বিলাসী মন,
কেরে নিয়েছ
আমার
জাগতিক চিন্তাগুলো; হরণ করেছ আমার
দোতলা বাড়ির ছাদ,
সেখানে
আর জোৎস্না নামে না, আসেনা
ভোরের আলো, প্রবল কুয়াশা
কাটিয়ে
সেখানে হাসে না কোন
মিষ্টি রোদ।
হ্যাঁ;
তুমি চোর, তুমি চুরি
করেছ আমার ফুসফুসে লুকিয়ে
রাখা সকল হাসি,
ছিদ্র
করে দিয়েছ আমার ফুসফুসে, আমার
ফুসফুস আজ ক্ষত-বিক্ষত।
তাবুও
তুমি ঘুমাবে ? কে দিয়েছে তোমাকে
এত বড় র্স্পধা ??
তুমি
অবস করেছ আমার দু
চোখের পাতা, এখন তারা জড়
হয়ে থাকে
পলক
ফেলতে চায় না কিছুতেই,
তারা র্নিবিকার এটে থাকে আমার
ভ্রুর সাথে
তারা
নামে না; বুজিয়ে দেয়
না আমার দু চোখ,
তারা অভিমান করেছে।
তারা
অভিমান করেছে আমার উপর ঠিক
তোমারই মত কিন্তু তারা
ছেরে যায়নি আমাকে
এ জন্মের মত, তারা এখনও
আমার সাথে থাকে ; আমারই
শরীরে
চোখ
ভরা অভিমান নিয়ে তারা আমাকে জিঙ্গাসা
করে, “ তুমি
কেন কাদঁনা ?
কাঁদিয়ে
কেন ভাসিয়ে দেও না মহাসড়কের
গাছ গুলো ?? কেন তোমার
চোখের
কোনে কোন জলোচ্ছাস ওঠে
না ??? তুমি কি পাথর
হয়ে গেছো ????
যদি
তুমি পাথর হয়ে থাক,
তবে আজ থেকে আমিও
পাথর হলাম ”
তাই
তারা পলক ফেলে না,
বুজিয়ে দেয় না আমার
দু চোখ।
আমি
তাদের কেমনে বোঝাই যে; আমি কাদঁতে
পারি না, আমি কাদঁতে
শিখিনি আমি কোন দিন,
আমি
তারায় বিশ্বাস করিনা তাই তারার দিকে
চেয়ে তোমার জন্যে
কাদঁতে পারি কোন দিন।
এখনও
যদি ঘুমাতে চাও; ঘুমাতে পার
তুমি, যাও আমিই দিলাম
তোমাকে সেই স্পর্ধা।।।